Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd জানুয়ারি ২০২৪

এক নজরে


 সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের পরিচিতি
 

  • প্রতিষ্ঠানের নাম: সিলেট  পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
  • প্রতিষ্ঠান কোড: ৬১০১৬ 
  • ধরণ : সরকারি
  • স্থাপিত: ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দ 
  • অধিদপ্ত : কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা।
  • বোর্ড: বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা।
  • মন্ত্রণালয় : শিক্ষা মন্ত্রণালয় (কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ)
  • শিক্ষাক্রম: ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং (৪ বছর মেয়াদী)
  • শিক্ষক/কর্মকর্তা: ৩২ জন (স্থায়ী), প্রকল্পে - ২১ জন এবং খণ্ডকালীন ৬১ জন 
  • শিক্ষার্থী : প্রায় সাড়ে চার হাজার (৪,৫০০ জন)
  • ২৪.৮৮৪২৩০° উত্তর ৯১.৮৫৭৭৩৭° পূর্ব, টেকনিক্যাল রোড, বরইকান্দি, সিলেট, বাংলাদেশ
  • কর্মচারী :৮৪ জন (স্থায়ী), মাস্টার রোল ১০ জন
  • সংক্ষিপ্ত নাম: S.P.I
  • জমির পরিমাণ: ১৭.৮৩ একর (প্রায়)
  • ক্লাস রুম: ১৮টি 
  • ওয়ার্কসপ: ১৬টি
  • ল্যাব: ১২টি
  • লাইব্রেরি: ১টি
  • জব প্লেসমেন্ট সেল : ১টি
  • আইসিটি সেল: ১টি 
  • রোভার স্কাউট: ২ ইউনিট
  • হোস্টেল: ৩টি
  • ইমেইল: [email protected] 
  • ওয়েব সাইট: https://sylhet.polytech.gov.bd
  • সামাজিক যোগাযোগঃ https://www.facebook.com/sylhetpoly
  • ফোন:০২-৯৯৬৬৬-৬৭২৯৪
  • পরিবহন: মাইক্রোবাস ১টি.

 
ইনস্টিটিউটের অবস্থান :
সিলেট জেলার দক্ষিণ সুরমা উপজেলার বরইকান্দি এলাকায় সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট অবস্থিত। প্রতিষ্ঠানটি জেলার জিরো পয়েন্ট অর্থাৎ সিলেট জেলা পোস্ট অফিস, সিলেট সিটি কর্পোরেশন ও সিলেট জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে দক্ষিণ-পশ্চিমে ২ কিলোমিটার, সিলেট রেলওয়ে  স্টেশন ও কদমতলী বাস ষ্টেশন থেকে পশ্চিম দিকে যথাক্রমে এক কিলোমিটার এবং ১.৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। 
 
ক্যাম্পাস :
মূল ক্যাম্পাসে তিনতলা বিশিষ্ট একটি ভবন রয়েছে। এখানে অফিস, গ্রন্থাগার, আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ ল্যাব, ওয়ার্কশপ, এবং ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য আলাদা কমন রুম রয়েছে। এছাড়া মূল ভবনের দক্ষিণ পাশে ২০০ জনের ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন একটি মসজিদ রয়েছে। ক্যাম্পাসের সামনেই আছে শহিদ মিনার। তার ঠিক পেছনেই রয়েছে বিশাল পুকুর। পুকুরের বিপরীত পাশে কম্পিউটার ও ইলেকট্রোমেডিকেল ভবন অবস্থিত। সিলেট পলিটেকনিকের প্রধান খেলার মাঠটি  সুরমা ছাত্রাবাসের পিছনে অবস্থিত। ক্যাম্পাসে রেল লাইনের পাশে কারিগরি আঞ্চলিক পরিচালকের কার্যালয় অবস্থিত। এর পাশেও একটি খেলার মাঠ রয়েছে। অধ্যক্ষের বাসভবন, শিক্ষক এবং অন্যান্য কর্মচারীদের কোয়ার্টার ক্যাম্পাসের মধ্যেই অবস্থিত। ক্যাম্পাসের আবাসিক এলাকা জুড়ে বিভিন্ন ধরনের গাছ যেমন— আম, কাঁঠাল, পেয়ারা, নারিকেল, সুপারি, বনজ ও ঔষধি গাছ নিয়ে  ক্যাম্পাস সবুজের সমারোহে আবৃত।

 
টেকনোলজি / বিভাগ সমূহ :

  • সিভিল
  • ইলেকট্রিক্যাল
  • মেকানিক্যাল
  • পাওয়ার
  • ইলেকট্রনিক্স
  • কম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজি
  • ইলেকট্রো মেডিকেল
  • নন-টেক বিভাগ।

ইউনিফর্ম :
ছাত্রদের জন্য : অফ হোয়াইট রংয়ের শার্ট, কালো প্যান্ট, কালো জুতা, অফ হোয়াইট পাঞ্জাবী।
ছাত্রীদের জন্য : অফ হোয়াইট রংয়ের জামা, কালো সেলোয়ার, কালো জুতা, অফ হোয়াইট ওড়না, অফ হোয়াইট বোরকা/সোনালী এ্যাপ্রোন ।

একাডেমিক কার্যক্রম :

কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ৭টি টেকনোলজি চালু রয়েছে। সময় উপযোগী ও দেশি-বিদেশি প্রযুক্তিগত চাহিদা বিবেচনা করে টেকনোলজি সমূহ নির্ধারিত হয়েছে। ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রমের অধীনে ৪ বছর মেয়াদী ৮টি পর্বে ২টি শিফটে (১ম ও ২য় শিফট) টেকনোলজি সমূহ চালিত হয়। সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের টেকনোলজির বিস্তারিত বিবরণ নিম্নে উপস্থাপন করা হলো:

 

প্রথম শিফট দ্বিতীয় শিফট
সিভিল, ১ম পর্ব, ১ম শিফট (গ্রুপ: A, B, C ) সিভিল, ১ম পর্ব, ২য় শিফট (গ্রুপ: A, B, C )
ইলেকট্রিক্যাল, ১ম পর্ব. ১ম শিফট (গ্রুপ: A, B ) ইলেকট্রিক্যাল, ১ম পর্ব ২য় শিফট (গ্রুপ : A, B ) 
মেকানিক্যাল, ১ম পর্ব, ১ম শিফট (গ্রুপ: A, B ) মেকানিক্যাল, ১ম পর্ব, ২য় শিফট (গ্রুপ: A, B )
পাওয়ার, ১ম পর্ব, ১ম শিফট  পাওয়ার, ১ম পর্ব, ২য় শিফট  
ইলেকট্রনিক্স, ১ম পর্ব, ১ম শিফট (গ্রুপ: A, B ) ইলেকট্রনিক্স, ১ম পর্ব, ২য় শিফট (গ্রুপ: A, B )
কম্পিউটার, ১ম পর্ব, ১ম শিফট (গ্রুপ: A, B )  কম্পিউটার, ১ম পর্ব, ২য় শিফট (গ্রুপ: A, B ) 
ইলেট্রোমেডিক্যাল, ১ম পর্ব, ১ম শিফট  ইলেট্রোমেডিক্যাল, ১ম পর্ব, ২য় শিফট 

 

অর্থাৎ ১ম সেমিস্টারে (পর্বে) ৭টি টেকনোলজিতে ১ম ও ২য় শিফটে ২৬টি গ্রুপের ক্লাস চলে। ১ম/২য় শিফটে ১ম পর্বে ভর্তির জন্য মোট ১৩০০টি আসন রয়েছে। ২০২২ প্রবিধান মোতাবেক মেধা ও এস.এস.সি-তে প্রাপ্ত CGPA এর ভিত্তিতে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর কেন্দ্রীয়ভাবে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে প্রতিটি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে প্রেরণ করে থাকে।


তথ্য প্রযুক্তির এ যুগে বর্তমান বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিতে বর্তমান সরকারের বলিষ্ঠ ভূমিকায় কারিগরি শিক্ষার মানোন্নয়ন, প্রচার প্রসার ও পরীক্ষা পদ্ধতির অভূতপূর্ব অগ্রগতি সাধিত হচ্ছে। সর্বোপরি এই কারিগরি শিক্ষার ধারা সঠিকভাবে পরিচালিত হলে বাংলাদেশের বৃহৎ যুবসমাজ দক্ষ জন সম্পদে তথা মানব সম্পদে পরিণত হবে, গড়ে উঠবে ক্ষুধা, দারিদ্রতামুক্ত বৈষম্যহীন সমাজ, দেশ হবে সমৃদ্ধ।
 
শিক্ষক-কর্মচারীবৃন্দের আবাসন সুবিধা আছে।